WBP Interview class-12
পশ্চিমবঙ্গের জেলা পরিচিতি
পশ্চিমবঙ্গের জেলা পরিচিতি
হাওড়া জেলা
১)হাওড়া জেলা ভারতের পশ্চিমবঙ্গে অবস্থিত প্রেসিডেন্সি বিভাগের একটি জেলা। জেলা সদর হাওড়া। আয়তনের বিচারে পশ্চিমবঙ্গের জেলা গুলির মধ্যে হাওড়া জেলার আয়তন অষ্টাদশ।
২) হাওড়া জেলার সদর দপ্তর কোথায় অবস্থিত?
-হাওড়া
৩) হাওড়া জেলা কত সালে তৈরি হয়েছে?
-1937 সালে হাওড়া জেলা স্বতন্ত্র জেলা হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে । 1963 সালে এই জেলাটি প্রেসিডেন্সি বিভাগের অন্তর্ভুক্ত হয়।
৪) হাওড়া জেলায় কয়টি লোকসভা এবং কয়টি বিধানসভা কেন্দ্র রয়েছে?
-3 টি লোকসভা কেন্দ্র এবং 16 টি বিধানসভা কেন্দ্র
৫)হাওড়া জেলায় কয়টি থানা আছে ?
-সমগ্র হাওড়া জেলায় মোট ১১টি থানা আছে।
৬) হাওড়া জেলার SP এর নাম কি?
-শ্রী সৌম রায় ( Rural)
৭) হাওড়া জেলার যানবাহনের কোড সংখ্যা কত?
- WB11
৮) হাওড়া জেলার উল্লেখযোগ্য দর্শনীয় স্থানগুলোর নাম কি?
-আচার্য জগদীশচন্দ্র বসু বোটানিক্যাল গার্ডেন বা "শিবপুর বোটানিক্যাল গার্ডেন " (পূর্বনাম ইন্ডিয়ান বোটানিক্যাল গার্ডেন) বেলুড় মঠ, বিদ্যাসাগর সেতু, রবীন্দ্র সেতু ,বিবেকানন্দ ও নিবেদিতা সেতু ,গড়চুমুক, গাদিয়াড়া
৯) হাওড়া জেলার উল্লেখযোগ্য ব্যক্তিবর্গের নাম কি?
-ভবানীপ্রসাদ মজুমদার
১০) এই জেলার জনগণনা তথ্য দাও
-2011 সালের জনগণনা অনুযায়ী এই জেলার জনসংখ্যা হল 4,850,0 29
১১) সাক্ষরতার হার
-হাওড়া জেলার সাক্ষরতার হার ৭৭.০১ %
১২) লিঙ্গ অনুপাত
-935
১৩) হাওড়া জেলার মধ্য দিয়ে কোন সড়ক গিয়েছে?
-গ্র্যান্ড ট্রাঙ্ক রোড ,2 নং জাতীয় সড়ক, 5 নং জাতীয় সড়ক এবং 6 নং জাতীয় সড়ক
১৪) হাওড়া স্টেশন কত খ্রিস্টাব্দে নির্মিত হয়?
-১৮৫৪ সালে
১৫) হাওড়া জেলার নামের অর্থ কি?
-"হাওড়া" নামটির বুৎপত্তি নিয়ে মতান্তর রয়েছে। একটি মতে, বর্তমান হাওড়া শহরের অদূরে হাড়িড়া নামে একটি গ্রামের অস্তিত্ব ছিল; "হাওড়া" নামটি এই "হাড়িড়া" নামেরই অপভ্রংশ।
*অন্যমতে, "হাওড়া" নামটির উৎপত্তি "হাবড়" শব্দটি থেকে; যার অর্থ "যেখানে পাঁক ও কাদা বেশি হয়"
*আবার কেউ কেউ মনে করেন, "হাওড়া" শব্দটির অর্থ "যে নিচু বা অবনত অঞ্চলে বর্ষার জল সঞ্চিত হয়"। হাওড়ার ভূমিরূপ এই জাতীয় ছিল বলে অঞ্চলটির এইরূপ নামকরণ হয়।
* ভাষাতাত্ত্বিক সুকুমার সেনের মতে, "হাওড়া" শব্দটি একটি ধ্বন্যাত্মক শব্দ থেকে ব্যুৎপন্ন হয়েছে; এর অর্থ "যেখানে কেবল জল-কাদা"।
* হাওড়া জেলার নামকরণ করা হয়েছে জেলার জেলাসদরের নামে।
* হাওড়া জেলার নামকরণ করা হয়েছে জেলার জেলাসদরের নামে।
১৬)হাওড়া জেলার অর্থনীতি মূলত কিসের উপর ভিত্তি করে রয়েছে?
-হাওড়া জেলা বৃহৎ ও মাঝারি শিল্পের জন্য বিখ্যাত। জেলার হুগলি নদীর তীরবর্তী শহরগুলি কার্পাস বয়ন, পাট, ধাতুশিল্প, কাগজ প্রভৃতি শিল্পে বিশেষ সমৃদ্ধ।
১৭)হাওড়া জেলার উল্লেখযোগ্য নদ নদী গুলো কি কি?
-হাওড়া জেলার প্রধান নদী গুলো হল হুগলি, রূপনারায়ন, দামোদর, সরস্বতী।
১৮) হাওড়া জেলার জলবায়ু কিরূপ?
-হাওড়া জেলার জলবায়ু উষ্ণ ও আর্দ্র প্রকৃতির।গ্রীষ্মকাল এখানে উষ্ণ ও শুষ্ক; শীতকাল শুষ্ক। হাওড়া জেলায় বার্ষিক গড় বৃষ্টিপাতের পরিমাণ ১৪০০-১৬০০ মিলিমিটার।
১৯) কত সালে হাওড়া সহ কলকাতা পৌরসংস্থা বা মিউনিসিপাল কর্পোরেশনের মর্যাদা পায়?
-1965 সালের 24 শে জুলাই
২০) বাংলা শেফিল্ড কোন জেলাকে বলা হয়?
-বিংশ শতাব্দীর প্রথমার্ধে ইঞ্জিনিয়ারিং ও বিভিন্ন ভারি শিল্পে হাওড়া শহরে উৎকর্ষ ও ব্যাপকতা বিচার করে একে বাংলার শেফিল্ড বলা হত।
২১) হাওড়া জেলার প্রশাসনিক বিভাগ
হাওড়া জেলা দুটি মহকুমায় বিভক্ত। এগুলি হল:
১. হাওড়া সদর মহকুমা ও
২. উলুবেড়িয়া মহকুমা।
২. উলুবেড়িয়া মহকুমা।
*হাওড়া সদর মহকুমা গঠিত হয়েছে হাওড়া পৌরসংস্থা এবং বালি-জগাছা, ডোমজুর, পাঁচলা, সাঁকরাইল ও জগৎবল্লভপুর ব্লক নিয়ে।
*উলুবেড়িয়া মহকুমা গঠিত হয়েছে উলুবেড়িয়া পুরসভা এবং উলুবেড়িয়া-১, উলুবেড়িয়া-২, আমতা-১, আমতা-২, উদয়নারায়ণপুর, বাগনান-১, বাগনান-২, শ্যামপুর-১ ও শ্যামপুর-২ ব্লক নিয়ে।
*সমগ্র হাওড়া জেলায় মোট একটি পৌরসংস্থা, একটি পুরসভা, ১১টি থানা ও ৫০টি সেন্সাস টাউন রয়েছে।
* হাওড়া সদর মহকুমায় রয়েছে একটি পৌরসংস্থা, একটি পুরসভা, ৫টি পঞ্চায়েত সমিতি, ৬৭টি গ্রাম পঞ্চায়েত ও ৯৮৫টি গ্রাম সংসদ;
* উলুবেড়িয়া মহকুমায় রয়েছে একটি পুরসভা, ৯টি পঞ্চায়েত সমিতি, ৯০টি গ্রাম পঞ্চায়েত, ১২৬০টি গ্রাম সংসদ।
২২) হাওড়া জেলার সংস্কৃতি
দুর্গাপূজা হাওড়ার জেলার বৃহত্তম ধর্মীয় উৎসব।
অন্যান্য উৎসবগুলির মধ্যে কালীপূজা, জগদ্ধাতী পূজা, ঈদুল ফিতর, দোলযাত্রা, বড়দিন, পয়লা বৈশাখ, পঁচিশে বৈশাখ, সরস্বতী পূজা, রথযাত্রা, পৌষপার্বন ইত্যাদি মহাসমারোহে পালিত হয়।
অন্যান্য উৎসবগুলির মধ্যে কালীপূজা, জগদ্ধাতী পূজা, ঈদুল ফিতর, দোলযাত্রা, বড়দিন, পয়লা বৈশাখ, পঁচিশে বৈশাখ, সরস্বতী পূজা, রথযাত্রা, পৌষপার্বন ইত্যাদি মহাসমারোহে পালিত হয়।
এছাড়াও বেলুড় মঠে দুর্গাপূজা, শ্রীরামকৃষ্ণ জয়ন্তী, কল্পতরু উৎসব প্রভৃতি রামকৃষ্ণ মিশনের নিজস্ব উৎসবগুলি উপলক্ষেও ব্যাপক জনসমাগম লক্ষিত হয়।
হাওড়া জেলায় চণ্ডীপূজা বিখ্যাত।
হাওড়ার রামরাজাতলার মেলা পশ্চিমবঙ্গের দীর্ঘতম মেয়াদের মেলা। এই জেলার অন্যান্য উল্লেখযোগ্য মেলা হল উলুবেড়িয়ার রাসমেলা, জঙ্গলবিলাসের মেলা, দেওয়ান সাহেবের মেলা, মুলোকালীর মেলা, ঝাঁপমেলা, গাজনমেলা ইত্যাদি। দামোদর মেলা, নবান্নমেলা, শরৎমেলা ইত্যাদি।
২৩) হাওড়া জেলার কৃষি
-এই জেলার প্রধান খাদ্যশস্যগুলি হল ধান, গম, ডাল, তৈলবীজ, আখ, শুকনো লঙ্কা ও আলু। খাদ্যশস্যের পাশাপাশি জেলায় কলা, আম, আনারস, পেয়ারা, লিচু, জাম প্রভৃতি ফলের চাষ হয়। হাওড়ার অন্যতম অর্থকরী ফসল হল ফুল। এখানে গোলাপ, গাঁদা, গ্ল্যাডিওলাস, জুঁই ও নানা মরসুমি ফুলের চাষ হয়ে থাকে।
২৪)শিল্প
হাওড়া জেলার বৃহৎ ও মাঝারি শিল্পগুলি হল – কার্পাস বয়ন, পাট, রং, কেবল, দড়ি, ধাতুশিল্প, তেল , গ্রিজ, ছাপাখানা ইত্যাদি। হাওড়ার জাহাজ তৈরি ও মেরামত শিল্প ভারতে বৃহত্তম।
জেলার উল্লেখযোগ্য ক্ষুদ্রশিল্পগুলি হল কৃষিজাত পণ্যভিত্তিক শিল্প, ধাতব, অধাতব, ইলেকট্রিক্যাল, রাসায়নিক, রবার, প্ল্যাস্টিক, শাটলকক, পোলো খেলার বল, হোসিয়ারি ও মুদ্রণ শিল্প।
হস্তচালিত তাঁতশিল্প হাওড়া জেলার অন্যতম প্রধান অর্থনৈতিক ভিত্তি।
হুগলি জেলা
১)হুগলী জেলা ভারতের পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্য পশ্চিমবঙ্গের অন্তর্গত বর্ধমান বিভাগের একটি জেলা। হুগলী নদীর নামে এর নামকরণ করা হয়েছে। জেলাটির সদর চুঁচুড়া-তে অবস্থিত। জেলাটির চারটি মহকুমা রয়েছে: চুঁচুড়া সদর, চন্দননগর, শ্রীরামপুর, ও আরামবাগ।
২) হুগলি জেলার সদর দপ্তর কোথায় অবস্থিত?
-চুঁচুড়া
৩) হুগলি জেলার SP এর নাম কি?
-শ্রী তথাগত বসু
৪) হুগলি জেলা কত সালে তৈরি হয়েছে?
-বর্ধমানের দক্ষিণ অংশকে ভেঙে বিচ্ছিন্ন করে 1795 সালে ইংরেজরা প্রশাসনিক কারণে হুগলি জেলা তৈরি করেছিল।
৫) হুগলি জেলায় কয়টি লোকসভা এবং বিধানসভা কেন্দ্র রয়েছে?
-লোকসভা কেন্দ্র তিনটি (আরামবাগ, হুগলি, শ্রীরামপুর)
বিধানসভার আসন 18 টি
হরিপাল ,তারকেশ্বর, পুড়শুড়া, আরামবাগ ,গোঘাট, খানাকুল ,সিঙ্গুর, চন্দননগর ,চুঁচুড়া ,বলাগর ,পান্ডুয়া, সপ্তগ্রাম,ধোনেখালি ,উত্তরপাড়া ,শ্রীরামপুর ,চাঁপদানি, জঙ্গিপারা ,চন্ডীতলা
৬) হুগলি জেলার মহকুমা কয়টি?
-জেলাটির চারটি মহকুমা রয়েছে: চুঁচুড়া সদর, চন্দননগর, শ্রীরামপুর, ও আরামবাগ।
৭) হুগলি জেলার যানবাহনের কোড সংখ্যা কত?
-WB15
৮) হুগলি জেলার উল্লেখযোগ্য প্রসিদ্ধ স্থান গুলোর নাম কি?
ফুরফুরা শরীফ : জাঙ্গিপাড়া সমষ্টি উন্নয়ন ব্লকের অন্তর্গত ফুরফুরা গ্রামে বিখ্যাত পির (সুফি বা সাধক) আবুবকর সিদ্দিক বা দাদাহুজুরের জন্ম ।
হুগলী ইমামবাড়া,ব্যান্ডল চার্চ , কামারপুকুর তারকেশ্বর, শ্রীরামকৃষ্ণ মন্দির, ষাঁড়েশ্বরতলা মন্দির, হংসেশ্বরী মন্দির, বৃন্দাবন জিউ মন্দির, নৃত্যগোপাল স্মৃতি মন্দির, আঁটপুর মঠ, ওয়াচ টাওয়ার, সূয়াখাল এবং ময়ূর মহল, জাফরগঞ্জ কবরস্থান, বৌদ্ধ মন্দির, লাইট হাউস টম্ব, চন্দননগর মিউজিয়াম, চন্দননগর গির্জা, নন্দদুলাল মন্দির ইত্যাদি
৯) হুগলি জেলার গুরুত্ব
-হুগলি জেলার শ্রীরামপুর বিখ্যাত রথযাত্রার জন্য। ব্যান্ডেলে অবস্থিত ব্যান্ডেল চার্চ, যেটি পশ্চিমবঙ্গের প্রাচীনতম চার্চের মধ্যে অন্যতম।এছাড়া সাহিত্যিক শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় এর জন্মস্থান দেবানন্দপুর গ্রামে।
১৪৯৫ সালে বিপ্রদাস পিল্লাই রচিত মনসামঙ্গল কাব্যে হুগলী নামের উল্লেখ দেখা যায়।
১৫৯৮ সালে রচিত আবুল ফজলের আইন-ই-আকবরি গ্রন্থেও হুগলি নামের স্পষ্ট উল্লেখ আছে।
১০) হুগলি জেলার নামের অর্থ কি?
-কথিত আছে এই জেলায় একসময় প্রচুর হোগলা গাছ ছিল সেই হোগলা নাম থেকে হুগলি নামের উৎপত্তি। আবার কারো মতে হুগলি নদী থেকে হুগলি জেলার নামকরণ করা হয়েছে।
১১) হুগলি জেলার বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব
হাজি মুহাম্মদ মহসিন, জন্ম ১৭৩২ মৃত্যু ১৮১২ । বাংলার একজন জনহিতৈষী, দানবীর ও একজন শিক্ষানুরাগি ব্যক্তি ।
*মোহাম্মদ আবু বকর সিদ্দিকি, বিশিষ্ট ইসলামি পীর (সুফি বা সাধক) ও সমাজ সংস্কারক, দাদাহুজুর নামেই তিনি বেশি পরিচিত । জাঙ্গিপাড়া সমষ্টি উন্নয়ন ব্লকের অন্তর্গত ফুরফুরা গ্রামে তাঁর মাজার বা সমাধি রয়েছে ।
*রাজা রামমোহন রায়, ঊনবিংশ শতাব্দীর বিশিষ্ট সমাজ সংস্কারক
*শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়, প্রখ্যাত বাংলা সাহত্যিক
*প্রভাতকুমার মুখোপাধ্যায়, প্রখ্যাত বাংলা সাহিত্যিক
*শশধর দত্ত, বাংলা সাহিত্যিক
*অজয় মুখোপাধ্যায়, স্বাধীনতা সংগ্রামী, ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের নেতা। পশ্চিমবঙ্গের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী।
*অতুল্য ঘোষ, স্বাধীনতা সংগ্রামী, ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের নেতা, লোকসভার প্রাক্তন সদস্য।
*অনিল চট্টোপাধ্যায়, চলচ্চিত্র অভিনেতা ও পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভার প্রাক্তন সদস্য।
*দুর্গাদাস চট্টোপাধ্যায়, স্বাধীনতা সংগ্রামী ও শহীদ
*অনুপকুমার, চলচ্চিত্র ও মঞ্চ অভিনেতা।
*তাপস পাল, প্রখ্যাত চলচ্চিত্র অভিনেতা।
১২) হুগলি জেলার জনগণনা তথ্য দাও
-2011 সালের আদমশুমারি অনুসারে মোট লোক সংখ্যা 55,19,145
জনঘনত্ব 1800/বর্গ কিলোমিটার
১৩) হুগলি জেলার সাক্ষরতার হার
-২০১১ সালের সাক্ষরতার হার ছিল 81.8%
১৪) হুগলি জেলার লিঙ্গানুপাত
-লিঙ্গানুপাত হল ৯৫১ জন মহিলা প্রতি ১০০০ জন পুরুষ।
১৫) হুগলি জেলার মধ্যে দিয়ে কোন সড়ক গিয়েছে?
-প্রধান মহাসড়ক NH 2, NH 6, Grand Trunk Road
১৬) হুগলি জেলার উল্লেখযোগ্য নদ নদী কি?
-এই জেলার প্রধান নদী হুগলি।এছাড়াও ওপর একটি উল্লেখযোগ্য নদী হল দামোদর নদ।
১৭)হুগলি জেলার অর্থনীতি মূলত কিসের উপর ভিত্তি করে রয়েছে?
-হুগলি নদীর উভয় তীরে পাট শিল্পের বিকাশ ঘটেছে। ত্রিবেণী, ভদ্রেশ্বর, চাঁপদানি ,শ্রীরামপুরে গড়ে উঠেছে জুটমিল। ভারতবর্ষের সবথেকে বড় মোটর নির্মাণ কারখানা "হিন্দুস্তান মোটর প্লান্ট" গড়ে উঠেছে এই জেলার উত্তর পাড়াতে ।
অর্থনীতি ও শিল্পে উন্নত হলেও জেলার ৫০ % মানুষ কৃষির উপর নিরভারশীল। সমগ্র আরামবাগ মহকুমা ও জাঙ্গীপারা, পাণ্ডুয়া, ধনিয়াখালি এগুলি কৃষি ভিত্তিক।
No comments:
Post a Comment