Saturday, July 11, 2020

WBP Interview class-17 পশ্চিমবঙ্গের জেলা পরিচিতি






WBP Interview class-17
পশ্চিমবঙ্গের জেলা পরিচিতি

মালদহ জেলা

১)মালদহ জেলা বা মালদা জেলা ভারতের পশ্চিমবঙ্গের মালদা বিভাগের একটি জেলা।  জেলাটির অবস্থান পশ্চিমবঙ্গের রাজধানী কলকাতা থেকে ৩৪৭ কিলোমিটার উত্তরে ৷


২) মালদহ জেলা কত সালে তৈরি হয়েছে?

-১৭ই আগস্ট ১৯৪৭ পুর্বতন মালদহ জেলার অংশবিশেষ নিয়ে মালদহ জেলা স্থাপিত হয়৷



৩) মালদহ জেলার সদর দপ্তর কোথায় অবস্থিত?

-জেলাটির জেলাসদর ইংরেজ বাজার।


৪) মালদহ জেলা কয়টি মহকুমা নিয়ে গঠিত?

-মালদহ ও চাঁচল মহকুমা দুটি নিয়ে মালদহ জেলা গঠিত।


৫) মালদহ জেলার SP এর নাম কি?

-Sri Alok Rajoria


৬) মালদহ জেলার DM এর নাম কি?

-Shri Rajarshi Mitra


৬) মালদহ জেলার লোকসভা এবং বিধানসভা কেন্দ্র কয়টি?

-লোকসভা কেন্দ্র-২ টি- মালদা উত্তর, মালদা দক্ষিণ

• বিধানসভা আসন ১২ টি -হাবিবপুর, গাজোল, চাঁচল, হরিশ্চন্দ্রপুর, মালতীপুর, রতুয়া, মানিকচক, মালদহ, ইংরেজ বাজার, মোথাবাড়ি, সুজাপুর, বৈষ্ণবনগর


৭) মালদহ জেলার যানবাহনের কোড সংখ্যা কত?

-WB 66


৮) এই জেলার জনসংখ্যা

-জনসংখ্যা (২০১১)-  ৩৯,৮৮,৮৪৫

• জনঘনত্ব - ১,১০০/বর্গকিমি (২,৮০০/বর্গমাইল)

৯)  সাক্ষরতা
৬১.৭৩

• লিঙ্গানুপাত
৯৪৪

১০) প্রধান মহাসড়ক
-৩৪ নং জাতীয় সড়ক, ৮১ নং জাতীয় সড়ক

১১) এই জেলার নামের অর্থ কি?

মালদহ জেলার নামকরণ এই জেলার আদি বাসিন্দা ‘মলদ’ কৌমগোষ্ঠীর নাম থেকে। অন্যমতে ফার্সি ‘মাল’ (ধনসম্পদ) ও বাংলা ‘দহ’ শব্দদ্বয়ের সমন্বয়ে এই জেলার নামটির উৎপত্তি।


১২) অর্থনীতি

-মালদহ একটি কৃষিনির্ভর জেলা। এখানকার ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পের বিশেষ খ্যাতি রয়েছে। সুলতানি যুগের বিভিন্ন স্থাপত্য নিদর্শনকে কেন্দ্র করে একটি উল্লেখযোগ্য পর্যটন শিল্পও এখানে বিকাশলাভ করেছে।  মালদা জেলা ফজলি আম-এর জন্য সুপরিচিত। আমের অন্যান্য প্রকারগুলি হলো গোপালভোগ, বৃৃন্দাবনী , ল্যাংড়া , ক্ষীরশাপাটি , কৃষ্ণভোগ ৷ এছাড়া পাটচাষ ও সিল্কের কাজ বহুল ৷ পশ্চিমবঙ্গে কাঁচা সিল্ক তৈরীতে মাালদার অবদান ৮৫% , যার বাজারদর মূল্য প্রায় ৪ কোটি ভারতীয় টাকা ৷

কৃৃষি ছাড়াও মালদহ, গৌড়-পান্ডুয়া বহু পুরানো ঐতিহ্য ও পর্যটনস্থল যা জেলাটির অর্থনীতীর অন্যতম উৎস৷


১৩) নদ-নদী

মালদহ জেলার উল্লেখযোগ্য নদ নদী গুলি হল-
মহানন্দা নদী ,গঙ্গা নদী, কালিন্দী নদী, টাঙ্গন নদী, পুনর্ভবা নদী, ভাগীরথী নদী


১৪) পর্যটন ও দর্শনীয় স্থান

১) রামকেলি অষ্টকুণ্ড
২)বড়সোনা মসজিদ
৩)দাখিল দরবাজা
৪)মা জহুরা মন্দির
৫)কদম রসুল মসজিদ
৬)ফিরুজ মিনার
৭)মালদহ জেলা সংগ্রহশালা
৮)চামকাটি মসজিদ
৯)লুকোচুরি গেট
১০)আদিনা হরিণ অরণ্য
১১)আদিনা মসজিদ
১২)একলাখি সমাধিস্থল
১৩)জগজীবনপুর বৌদ্ধ বিহার
১৪)চাঁচল রাজবাড়ী
১৫)আদিনা গোলঘর
১৬)চিকা মসজিদ
১৭)বারোদুয়ারী মসজিদ
১৮)একোয়াটিক বেঙ্গল
১৯)নিমাই সরাই স্তম্ভ



১৫) ধর্মীয় উৎসব -

দুর্গাপূজাকালীপূজা, রথযাত্রা ,শিবরাত্রি ,ঈদ উল ফিতর ,
গুরু নানক জয়ন্তী,বড়দিন


১৬) মালদহ জেলার কিছু বিখ্যাত মেলা

রামকেলি মেলা ,চারুবাবু মেলা ,চরক মেলা, দরিয়াপুর মেলা 


১৭) মালদহ জেলার ঐতিহ্য ও সংস্কৃতি

'কুসুম' হলো  প্রথম মাসিক সংবাদ মাধ্যম ৷ লোক-সংস্কৃৃতির অঙ্গ গম্ভীরা হলো নাটক উপস্থাপনের এক অনন্য প্রকার ৷  এছাড়াও আলকাপ ও কবিগান উল্লেখযোগ্য ৷ বঙ্গদেশের প্রাচীন ও অধুনালুপ্ত শাস্ত্রীয় নৃৃত্য তথা গৌড়ীয় নৃৃৃত্যের উৎপত্তি মালদহ জেলাতেই ৷


১৮) বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব

*আবু বরকত আতাউর গণী খান চৌধুরী ; ভারতের প্রাক্তন রেলমন্ত্রী
*গোলাম হুসেইন ; ঐতিহাসিক
*অধ্যাপক বিনয় কুমার সরকার ; অর্থনীতিবিদ ও সমাজ বৈজ্ঞানিক
*শিবরাম চক্রবর্তী , প্রখ্যাত লেখক
*আবিদ আলি খান ; ঐতিহাসিক
*রজনীকান্ত চক্রবর্তী ; ঐতিহাসিক
*সুভাষ ভৌমিক ; প্রাক্তন ভারতীয় জাতীয় ফুটবলার
*চারুচন্দ্র বন্দোপাধ্যায় ; প্রখ্যাত লেখক
*অসীম দাশগুপ্ত ; পশ্চিমবঙ্গ সরকার অর্থমন্ত্রী
*বিষ্ণুসেবক মিশ্র ; শাস্ত্রীয় সঙ্গীতজ্ঞ






পুরুলিয়া জেলা

১) পুরুলিয়া জেলা ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের মেদিনীপুর বিভাগে অবস্থিত একটি জেলা। 

মেদিনীপুর বিভাগের পাঁচটি জেলার অন্যতম পুরুলিয়া জেলা। 


২) পুরুলিয়া জেলার জেলা সদর কোথায় অবস্থিত?
-জেলাসদর পুরুলিয়া।  


** পুরুলিয়া পশ্চিমবঙ্গের সবচেয়ে কম জনঘনত্ব বিশিষ্ট জেলা। রঘুনাথপুর-আদ্রা, ঝালদা ও বলরামপুর এই জেলার কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ শহর হিসেবে পরিচিত।


৩) পুরুলিয়া জেলায় কয়টি মহকুমা আছে?

পুরুলিয়া জেলা তিনটি মহকুমাতে বিভক্ত। এগুলি হল - পুরুলিয়া সদর, ঝালদা এবং রঘুনাথপুর।


৪) পুরুলিয়া জেলার SP এর নাম কি?

- Sri S. Selvamurgun 


৫) পুরুলিয়া জেলার DM এর নাম কি?

-Sri Rahul Majumder, WBCS


৬) পুরুলিয়া জেলা কত সালে তৈরি হয়েছে?

-১৯৫৬ সালে পূর্বতন বিহার রাজ্যের মানভূম জেলার সদর মহকুমাটি পুরুলিয়া জেলা নামে পশ্চিমবঙ্গের অন্তর্ভুক্ত হয়।


৭) পুরুলিয়া জেলায় কতটি বিধানসভা কেন্দ্র রয়েছে?

-বিধানসভা কেন্দ্র মোট ১০টি (বলরামপুর, বান্দোয়ান, পাড়া, রঘুনাথপুর, কাশীপুর, হুড়া, মানবাজার,ঝালদা, জয়পুর, পুরুলিয়া)


৮) পুরুলিয়া জেলার যানবাহনের কোড সংখ্যা-

WB 55,  WB 56


৯) অর্থনীতি

পুরুলিয়া পশ্চিমবঙ্গের অন্যতম খনিজ সমৃদ্ধ জেলা। এই জেলায় প্রাপ্ত খনিজপদার্থগুলির মধ্যে কয়লা, ফসফেট, চিনামাটি, ডলোমাইট, বালি, কোয়ার্টজ, কায়ানাইট, গ্রাফাইট ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য।  দামোদর উপত্যকা ও পাঞ্চেৎ পাহাড়ের মধ্যবর্তী অঞ্চলে কয়লা পাওয়া যায়।  চিনামাটি পাওয়া যায় রঘুনাথপুর, ধুতারে, ঝালদা, কালাঝোড় ইত্যাদি অঞ্চলে। মালতিতে ফায়ার ক্লে এবং ঝালদাতে চুনাপাথর উত্তোলিত হয়। এছাড়া বলরামপুরে কোয়ার্টজ, রঘুদিহ্ ও পালকায় ফেলসপার এবং পুরুলিয়া থানা এলাকায় গ্রাফাইট পাওয়া যায়।


১০) পর্যটন

পুরুলিয়ার পর্যটন খুবই চমৎকার। এখানে দর্শকদের পছন্দের বহু আকর্ষণীয় গন্তব্য আছে, যেমন -দেউলঘেরা মন্দির, পোড়ামাটির ভাস্কর্য এবং জলপ্রপাত, প্রাকৃতিক সৌন্দর্য সমৃদ্ধ পাহাড় এবং বাঁধ এখানকার একটি প্রধান আকর্ষণ।

এই জেলার অযোধ্যা পাহাড়, জয়চণ্ডী পাহাড়, গড় পঞ্চকোট, বড়ন্তি, ঝালদা ইত্যাদি স্থানে পর্যটন কেন্দ্র গড়ে উঠেছে।


১১) পুরুলিয়া জেলার উল্লেখযোগ্য পাহাড়-পর্বত

পুরুলিয়া জেলা রাঁচি সমপ্রায়ভূমির অন্তর্গত।  পশ্চিমের মালভূমির সর্বোচ্চ অংশ অযোধ্যা পাহাড় (৬৭০ মিটার)। এছাড়া দক্ষিণে দলমা পাহাড় (৩৫৬ মিটার) ও উত্তর-পূর্বের পাঞ্চেত পাহাড়ও উল্লেখযোগ্য পাহাড়। অযোধ্যা পাহাড়ের গোর্গাবুরু এই জেলার এবং পশ্চিমবঙ্গের পশ্চিমাঞ্চলের সর্বোচ্চ শৃঙ্গ।


১২) পুরুলিয়ার বিভিন্ন উল্লেখযোগ্য উৎসব

-টুসু উৎসব,ভাদু উৎসব,করম পরব,


১৩) পুরুলিয়ার নদনদী

পুরুলিয়া জেলার উল্লেখযোগ্য নদীগুলি হল – কংসাবতী, দামোদর, সুবর্ণরেখা, কুমারী ইত্যাদি।






দক্ষিণ 24 পরগনা জেলা

১)দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জেলা হল ভারতীয় রাজ্য পশ্চিমবঙ্গের প্রেসিডেন্সি বিভাগের অন্তর্ভুক্ত একটি প্রশাসনিক জেলা। 


২) দক্ষিণ 24 পরগনা জেলার সদর দপ্তর কোথায় অবস্থিত?

-এই জেলার সদর আলিপুরে অবস্থিত। 


*এটি আয়তনের দিক থেকে পশ্চিমবঙ্গের বৃহত্তম ও জনসংখ্যার দিক থেকে দ্বিতীয় বৃহত্তম জেলা। জনসংখ্যার নিরিখে ভারতের ৬৪০টি জেলার মধ্যে এই জেলার স্থান ষষ্ঠ। 


৩) দক্ষিণ 24 পরগনা জেলা কত সালে তৈরি হয়েছে?

- ১৯৮০ সালের ১ মার্চ চব্বিশ পরগনা জেলা বিভাজিত করে এই জেলাটি গঠন করা হয়।


৪) দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জেলায় কয়টি লোকসভা এবং কয়টি বিধানসভা কেন্দ্র আছে?

-লোকসভা কেন্দ্র ৫ টি। ( জয়নগর , মথুরাপুর , ডায়মন্ড হারবার, যাদবপুর, কলকাতা দক্ষিণ )

   বিধানসভা কেন্দ্র31 টি
  
(গোসাবা , বাসন্তী , কুলতলি, পাথরপ্রতিমা, কাকদ্বীপ, সাগর, কুলপি, রায়দিঘি, মন্দিরবাজার , জয়নগর , বারুইপুর পূর্ব , ক্যানিং পশ্চিম , ক্যানিং পূর্ব, বারুইপুর পশ্চিম, মগরাহাট পূর্ব , মগরাহাট পশ্চিম, ডায়মন্ড হারবার, ফলতা, সাতগাছিয়া, বিষ্ণুপুর , সোনারপুর দক্ষিণ, ভাঙর, সোনারপুর উত্তর, বেহালা পূর্ব, মহেশতলা, বজবজ, মেটিয়াবুরুজ, যাদবপুর, টালিগঞ্জ, কসবা, বেহালা পশ্চিম)


৫) এই জেলার জনসংখ্যা

জনসংখ্যা (২০১১)  :  ৮১,৬১,৯৬১


• জনঘনত্ব :  ৮২০/বর্গকিমি (২,১০০/বর্গমাইল)

• সাক্ষরতা: ৭৮.৫৭%

• লিঙ্গানুপাত : ৯৪৯


৬) এই জেলার যানবাহনের কোড সংখ্যা

- WB-19 থেকে WB-22,  WB-95 থেকে WB-99


৭) এই জেলার প্রধান সড়ক

-১২ নং জাতীয় সড়ক, ১ নং জাতীয় সড়ক


৮) প্রশাসনিক বিভাগ

দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জেলা পাঁচটি মহকুমায় বিভক্ত: আলিপুর সদর, বারুইপুর, ডায়মন্ড হারবার, ক্যানিং ও কাকদ্বীপ।

এই জেলার সদর আলিপুরে অবস্থিত। জেলায় মোট ৩৩টি থানা, ২৯টি সমষ্টি উন্নয়ন ব্লক, ৭টি পুরসভা ও ৩১২টি গ্রাম পঞ্চায়েত রয়েছে।



৯) দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জেলা র DM এর নাম কি?

DM-Dr. P Ulaganathan


১০) পর্যটন কেন্দ্র

*সাগর দ্বীপ- (সাগর দ্বীপ হল পশ্চিমবঙ্গের একটি দ্বীপ। এটি পশ্চিমবঙ্গের বৃহত্তম দ্বীপ।  এই দ্বীপেই রয়েছে কপিল মুনির আশ্রম। প্রতিবছর পৌষ সংক্রান্তির সময় বহু মানুষের সমাগম হয় দ্বীপটিতে।

*সুন্দরবন জাতীয় উদ্যান — বনভূমি ও ম্যানগ্রোভ অরণ্যের জন্য বিখ্যাত। এখানে রয়েল বেঙ্গল টাইগার ও হরিণসহ অন্যান্য প্রাণীর জন্য বিখ্যাত।

*বকখালি

* ডায়মন্ড হারবার 



১১) বিভিন্ন জনপ্রিয় মেলা

দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জেলাতে অসংখ্য মেলা আয়োজিত হয়। এগুলির মধ্যে প্রধান মেলাগুলি হল: গঙ্গাসাগর মেলা, জয়নগরের দোল উৎসবের মেলা, বহড়ু গ্রামে শ্যামসুন্দরের মেলা, বড়িশার চণ্ডীমেলা ও আছিপুরের চীনা মন্দিরের মেলা।


১২) দক্ষিণ 24 পরগনা জেলার বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব

*রামচন্দ্র তর্কালঙ্কার (১৭৯৩ - ১৮৪৫)- প্রাক-আধুনিক বাঙালি কবি।  জন্মস্থান দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জেলার হরিনাভি।  বেদান্তবিদ ও ব্রাহ্মসমাজের সহ-সম্পাদক ও আচার্য।

*দ্বারকানাথ বিদ্যাভূষণ (১৮১৯ – ২৩ অগস্ট, ১৮৮৬) – ফোর্ট উইলিয়াম কলেজ ও পরে সংস্কৃত কলেজের অধ্যাপক, সাপ্তাহিক সোমপ্রকাশ পত্রিকার প্রতিষ্ঠাতা ও সম্পাদক ও পাঠ্যপুস্তক রচয়িতা। পারিবারিক সম্পর্কে তিনি ছিলেন শিবনাথ শাস্ত্রীর মামা। 

*রাজনারায়ণ বসু (৭ সেপ্টেম্বর, ১৮২৬ – ১৮ সেপ্টেম্বর, ১৮৯৯) – ব্রাহ্ম নেতা, শিক্ষাবিদ ও রাজনৈতিক চিন্তাবিদ। তাঁর আদি নিবাস ছিল অধুনা দক্ষিণ চব্বিশ পরগনার বোড়ালে।

*রামনারায়ণ তর্করত্ন (নাটুকে রামনারায়ণ) (২৬ ডিসেম্বর, ১৮২২ - ১৮৮৬) – সংস্কৃত কলেজের অধ্যাপক এবং বাংলা ভাষায় প্রথম বিধিবদ্ধভাবে নাটকের রচয়িতা। তাঁর পৈত্রিক নিবাস ছিল অধুনা দক্ষিণ চব্বিশ পরগনার হরিনাভিতে।

*উমেশচন্দ্র দত্ত (১৬ ডিসেম্বর, ১৮৪০ – ১৯ জুন, ১৯০৭) – সাধারণ ব্রাহ্মসমাজের সম্পাদক ও সভাপতি, শিক্ষাবিদ, কলকাতায় মূকবধির বিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা এবং স্ত্রীশিক্ষার প্রচারক। তাঁর পৈত্রিক নিবাস ছিল অধুনা দক্ষিণ চব্বিশ পরগনার মজিলপুরে।

*শিবনাথ শাস্ত্রী (৩১ জানুয়ারি, ১৮৪৭ – ৩০ সেপ্টেম্বর, ১৯১৯) – সাধারণ ব্রাহ্মসমাজের প্রতিষ্ঠাতা, সমাজ সংস্কারক ও শিক্ষাবিদ। 

*জানকীনাথ বসু (২৮ মে, ১৮৬০ – নভেম্বর, ১৯৩৪) – কটক জেলা আদালতের আইনজীবী, পরবর্তীকালে কটক পুরসভার চেয়ারম্যান এবং বাংলার শাসনপরিষদের সদস্য হন। নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু তাঁর পুত্র।  জন্ম অধুনা দক্ষিণ চব্বিশ পরগনার হরিনাভির নিকট কোদালিয়ায় (অধুনা সুভাষগ্রাম)।

*চারুচন্দ্র ভট্টাচার্য (২৯ জুন, ১৮৮৩ – ২৬ অগস্ট, ১৯৬১) – প্রেসিডেন্সি কলেজের অধ্যাপক, বাংলা ভাষায় বিজ্ঞানবিষয়ক গ্রন্থ রচয়িতা এবং বিশ্বভারতী গ্রন্থনবিভাগ প্রকাশিত রবীন্দ্র রচনাবলী ও বিশ্ববিদ্যাসংগ্রহ সংগ্রহ গ্রন্থমালার প্রকাশক। তাঁর পৈত্রিক নিবাস ছিল অধুনা দক্ষিণ চব্বিশ পরগনার হরিনাভিতে।

*কানাইলাল ভট্টাচার্য (১৯০৯ - ২৭ জুলাই, ১৯৩১) – ব্রিটিশবিরোধী বিপ্লবী। 

*হেমন্ত মুখোপাধ্যায় (১৬ জুন১৯২০ – ২৬ সেপ্টেম্বর, ১৯৮৯) – সংগীতশিল্পী, সুরকার, সংগীত পরিচালক ও চলচ্চিত্র প্রযোজক।

*সলিল চৌধুরী

*সৌরভ গাঙ্গুলী

*মানবেন্দ্র নাথ রায় (নরেন্দ্রনাথ ভট্টাচার্য) (১৮৮৭-১৯৫৪)


১৩) দক্ষিণ 24 পরগনা জেলার নদ নদী

- মাতলা, বিদ্যাধরী, গারল






No comments:

Post a Comment

Bengali Current Affairs 8th October, 2021

  Bengali Current Affairs 8th October, 2021 1. 2021 সালে সাহিত্যে কে নোবেল পুরস্কার পেতে চলেছেন? [A] অধ্যাপক বেঞ্জামিন লিস্ট [B] অধ্যাপক ...